ঢাকা ০৪:৩৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এক যুগ পর মামলা থেকে খালাস পেলেন ঈশ্বরদীর বিএনপির ৮৫ নেতাকর্মী

ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় : ০৯:৩৬:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১ নভেম্বর ২০২৪ ১২ বার পঠিত

ঈশ্বরদীতে আওয়ামী লীগ অফিস ভাঙচুরের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় এক যুগ পর পৌর বিএনপির ৮৫ নেতা-কর্মীকে খালাসের আদেশ দিয়েছেন আদালত। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মঙ্গলবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে পাবনার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক গোলাম মোস্তফা কামাল অভিযুক্তদের খালাসের রায় ঘোষণা করেন।
খালাস পাওয়া নেতাকর্মীর মধ্যে রয়েছেন,পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া পিন্টু,পৌর বিএনপি নেতা আব্দুল্লাহ আল ওমর সুমার খান,আতাউর রহমান পাতা,ইসলাম হোসেন জুয়েল,পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন জুয়েল, যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান সোনামনি,উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মেহেদী হাসান,পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান জুয়েলসহ ৮৫ জন।
বিএনপি নেতা-কর্মীরা জানান,২০১২ সালে আওয়ামী লীগবিরোধী আন্দোলনে হরতালের ডাক দেয় বিএনপি। হরতাল চলাকালীন শহরের স্টেশন সড়কে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তৎকালীন উপজেলা আওয়ামী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মকলেছুর রহমান মিন্টু বাদী হয়ে জাকারিয়া পিন্টুকে প্রধান আসামি করে বিএনপির ৮৫ নেতাকর্মীর নামে মামলা করেন। দীর্ঘ সময় ধরে এ মামলার শুনানি ও স্যা গ্রহণ হয়। মঙ্গলবার এ মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। শুনানিতে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলায় তালিকাভূক্ত ৮৫ জনকেই খালাসের নির্দেশ দেন আদালতের হাকিম গোলাম মোস্তফা কামাল। আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন কাজী সাজ্জাদ ইকবাল লিটন ও তাঁর সহকারী আসিফ উদ-দৌলা। রায় ঘোষণার পর পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন জুয়েল প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন,১২ বছর পর আওয়ামী লীগের দায়ের করা মিথ্যা মামলার রায়ে আমরা ন্যায় বিচার পেয়েছি।

ট্যাগস :

এক যুগ পর মামলা থেকে খালাস পেলেন ঈশ্বরদীর বিএনপির ৮৫ নেতাকর্মী

আপডেট সময় : ০৯:৩৬:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১ নভেম্বর ২০২৪

ঈশ্বরদীতে আওয়ামী লীগ অফিস ভাঙচুরের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় এক যুগ পর পৌর বিএনপির ৮৫ নেতা-কর্মীকে খালাসের আদেশ দিয়েছেন আদালত। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মঙ্গলবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে পাবনার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক গোলাম মোস্তফা কামাল অভিযুক্তদের খালাসের রায় ঘোষণা করেন।
খালাস পাওয়া নেতাকর্মীর মধ্যে রয়েছেন,পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া পিন্টু,পৌর বিএনপি নেতা আব্দুল্লাহ আল ওমর সুমার খান,আতাউর রহমান পাতা,ইসলাম হোসেন জুয়েল,পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন জুয়েল, যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান সোনামনি,উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মেহেদী হাসান,পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান জুয়েলসহ ৮৫ জন।
বিএনপি নেতা-কর্মীরা জানান,২০১২ সালে আওয়ামী লীগবিরোধী আন্দোলনে হরতালের ডাক দেয় বিএনপি। হরতাল চলাকালীন শহরের স্টেশন সড়কে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তৎকালীন উপজেলা আওয়ামী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মকলেছুর রহমান মিন্টু বাদী হয়ে জাকারিয়া পিন্টুকে প্রধান আসামি করে বিএনপির ৮৫ নেতাকর্মীর নামে মামলা করেন। দীর্ঘ সময় ধরে এ মামলার শুনানি ও স্যা গ্রহণ হয়। মঙ্গলবার এ মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। শুনানিতে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলায় তালিকাভূক্ত ৮৫ জনকেই খালাসের নির্দেশ দেন আদালতের হাকিম গোলাম মোস্তফা কামাল। আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন কাজী সাজ্জাদ ইকবাল লিটন ও তাঁর সহকারী আসিফ উদ-দৌলা। রায় ঘোষণার পর পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন জুয়েল প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন,১২ বছর পর আওয়ামী লীগের দায়ের করা মিথ্যা মামলার রায়ে আমরা ন্যায় বিচার পেয়েছি।