ঢাকা ০৪:৩৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাটমোহরে অবৈধ সোঁতিবাঁধের দাপট থামছে না!

বিশেষ প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় : ০৪:০৪:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০২৪ ২১ বার পঠিত

পাবনার চাটমোহরে বিভিন্ন নদীর মাঝখানে ও বিলের মুখে পানি প্রবাহের বাধা সৃষ্টি করে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা অবৈধ সোঁতিবাঁধ স্থাপন করে মৎস্য নিধন করছেন। অবৈধ এই সকল সোঁতিবাঁধের দাপট কোনভাবেই থামছেনা। হয়তো থামবেও না। এ উপজেলায় সোঁতিবাঁধে মৎস্য নিধনের যেন মহা উৎসব শুরু হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিকে ম্যানেজ করেই এই সোঁতিবাঁধ স্থাপন করা হয়েছে মর্মে অভিযোগ উঠেছে। কোথাও কোন অভিযোগ করেই ফল পাচ্ছেন না এলাকাবাসী ও কৃষকেরা।
উপজেলার চিকনাই নদীর বিভিন্ন স্থানে সোঁতিবাঁধ বসানো হয়েছে। হোগলবাড়িয়া এলাকায় বাচ্চু নামক এক ব্যক্তি সোঁতিবাঁধ স্থাপন করে সৎস্য নিধন করছেন। এই সোঁতিবাঁধটি উচ্ছেদের জন্য প্রশাসন গেলেও তেমন কোন কার্যকর হয়নি।এ সোঁতিবাঁধের ফলে আশপাশের বিলের পানি নিষ্কাশনে চরম বাধার সৃষ্টি হয়েছে। সোঁতিবাঁধ স্থাপনের ফলে বিভিন্ন বিলের পানি নিষ্কাশনর চরমভাবে বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। এর ফলে আসন্ন রবিশস্য আবাদ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
একটি সোঁতিবাঁধের পাশ দিয়ে গিয়ে আরেকটি বাঁধ অপসারণ করা হলেও অন্য দু’টি উচ্ছেদ করা হয়নি। এরআগে গত শুক্রবার (১ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের দাঁথিয়া কয়রাপাড়া ও হোগলবাড়িয়া এলাকায় চিকনাই নদীর উপর স্থাপিত একটি সোঁতিবাঁধ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রেদুয়ানুল হালিম অপসারন করলেও ২/৩ ঘন্টা পরেই সেটি ফের স্থাপন করে মাছ নিধন শুরু করেছে প্রভাবশালীরা। চিকনাই নদীতে একাধিক সোঁতিবাঁধ স্থাপন করে মাছ নিধনে মেতে উঠেছে একটি মহল। এলাকাবাসী জানান,সোঁতিবাঁধ স্থাপনকারীরা ম্যানেজ করেই এই অবৈধ কর্মকান্ড পরিচালনা করছেন।

ট্যাগস :

চাটমোহরে অবৈধ সোঁতিবাঁধের দাপট থামছে না!

আপডেট সময় : ০৪:০৪:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০২৪

পাবনার চাটমোহরে বিভিন্ন নদীর মাঝখানে ও বিলের মুখে পানি প্রবাহের বাধা সৃষ্টি করে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা অবৈধ সোঁতিবাঁধ স্থাপন করে মৎস্য নিধন করছেন। অবৈধ এই সকল সোঁতিবাঁধের দাপট কোনভাবেই থামছেনা। হয়তো থামবেও না। এ উপজেলায় সোঁতিবাঁধে মৎস্য নিধনের যেন মহা উৎসব শুরু হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তিকে ম্যানেজ করেই এই সোঁতিবাঁধ স্থাপন করা হয়েছে মর্মে অভিযোগ উঠেছে। কোথাও কোন অভিযোগ করেই ফল পাচ্ছেন না এলাকাবাসী ও কৃষকেরা।
উপজেলার চিকনাই নদীর বিভিন্ন স্থানে সোঁতিবাঁধ বসানো হয়েছে। হোগলবাড়িয়া এলাকায় বাচ্চু নামক এক ব্যক্তি সোঁতিবাঁধ স্থাপন করে সৎস্য নিধন করছেন। এই সোঁতিবাঁধটি উচ্ছেদের জন্য প্রশাসন গেলেও তেমন কোন কার্যকর হয়নি।এ সোঁতিবাঁধের ফলে আশপাশের বিলের পানি নিষ্কাশনে চরম বাধার সৃষ্টি হয়েছে। সোঁতিবাঁধ স্থাপনের ফলে বিভিন্ন বিলের পানি নিষ্কাশনর চরমভাবে বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। এর ফলে আসন্ন রবিশস্য আবাদ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
একটি সোঁতিবাঁধের পাশ দিয়ে গিয়ে আরেকটি বাঁধ অপসারণ করা হলেও অন্য দু’টি উচ্ছেদ করা হয়নি। এরআগে গত শুক্রবার (১ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের দাঁথিয়া কয়রাপাড়া ও হোগলবাড়িয়া এলাকায় চিকনাই নদীর উপর স্থাপিত একটি সোঁতিবাঁধ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রেদুয়ানুল হালিম অপসারন করলেও ২/৩ ঘন্টা পরেই সেটি ফের স্থাপন করে মাছ নিধন শুরু করেছে প্রভাবশালীরা। চিকনাই নদীতে একাধিক সোঁতিবাঁধ স্থাপন করে মাছ নিধনে মেতে উঠেছে একটি মহল। এলাকাবাসী জানান,সোঁতিবাঁধ স্থাপনকারীরা ম্যানেজ করেই এই অবৈধ কর্মকান্ড পরিচালনা করছেন।