ঢাকা ০৪:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাটমোহরে বিল ও নদীতে অবৈধ সোঁতিবাঁধে মাছ ধরার মহোৎসব

বড়াল প্রতিবেদক:
  • আপডেট সময় : ০৮:৪৩:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ নভেম্বর ২০২৪ ২১ বার পঠিত

পাবনার চাটমোহর উপজেলার চিকনাই নদীর বিভিন্ন স্থানে এবং কিনু সরকারের জোলায় অবৈধ সোঁতিবাঁধে মাছ নিধনের মহোৎসব শুরু হয়েছে। এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তিরা বিভিন্ন স্থানে ম্যানেজ করে এই অবৈধ কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ। সোঁতিবাঁধ স্থাপনের ফলে বিভিন্ন বিলের পানি নিষ্কাশনর চরমভাবে বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। এর ফলে আসন্ন রবিশস্য আবাদ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন এসকল সোঁতিবাঁধের বিষয়ে কোন কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন করছেনা। গত শুক্রবার বিকেলে উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের দাথিয়া কয়রাপাড়া ও হোগলবাড়িয়া এলাকায় চিকনাই নদীর উপর স্থাপিত একটি সোঁতিবাঁধ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অপসারন করলেও ২/৩ ঘন্টা পরেই সেটি ফের স্থাপন করে মাছ নিধন শুরু করেছে প্রভাবশালীরা। এদিকে এলাকাবাসী জানান,উপজেলার কিনু সরকারের জোলায় একাধিক সোঁতিবাঁধ স্থাপন করার ফলে বিরোধের সৃষ্টি হয়েছে। যে কোন মুহুর্তে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে বলে এলাকাবাসীর আশঙ্কা।অবৈধ সোঁতিবাঁধ দ্রুত অপসারনের দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী এ সচেতন মহল।
সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আঃ মতিন জানান,সোঁতিবাঁধের বিরুদ্ধে তাদের অভিযান চলমান রয়েছে। অবশ্যই অবৈধ সোঁতিবাঁধ উচ্ছেদ করা হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রেদুয়ানুল হালিম জানান,অবৈধ সোঁতিবঁধ অবশ্যই অপসারণ করা হবে। আমরা এ ধরণের বাঁধ অপসারণে অভিযান অব্যাহত রখেছি।

ট্যাগস :

চাটমোহরে বিল ও নদীতে অবৈধ সোঁতিবাঁধে মাছ ধরার মহোৎসব

আপডেট সময় : ০৮:৪৩:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ নভেম্বর ২০২৪

পাবনার চাটমোহর উপজেলার চিকনাই নদীর বিভিন্ন স্থানে এবং কিনু সরকারের জোলায় অবৈধ সোঁতিবাঁধে মাছ নিধনের মহোৎসব শুরু হয়েছে। এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তিরা বিভিন্ন স্থানে ম্যানেজ করে এই অবৈধ কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ। সোঁতিবাঁধ স্থাপনের ফলে বিভিন্ন বিলের পানি নিষ্কাশনর চরমভাবে বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। এর ফলে আসন্ন রবিশস্য আবাদ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন এসকল সোঁতিবাঁধের বিষয়ে কোন কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন করছেনা। গত শুক্রবার বিকেলে উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের দাথিয়া কয়রাপাড়া ও হোগলবাড়িয়া এলাকায় চিকনাই নদীর উপর স্থাপিত একটি সোঁতিবাঁধ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অপসারন করলেও ২/৩ ঘন্টা পরেই সেটি ফের স্থাপন করে মাছ নিধন শুরু করেছে প্রভাবশালীরা। এদিকে এলাকাবাসী জানান,উপজেলার কিনু সরকারের জোলায় একাধিক সোঁতিবাঁধ স্থাপন করার ফলে বিরোধের সৃষ্টি হয়েছে। যে কোন মুহুর্তে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে বলে এলাকাবাসীর আশঙ্কা।অবৈধ সোঁতিবাঁধ দ্রুত অপসারনের দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী এ সচেতন মহল।
সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আঃ মতিন জানান,সোঁতিবাঁধের বিরুদ্ধে তাদের অভিযান চলমান রয়েছে। অবশ্যই অবৈধ সোঁতিবাঁধ উচ্ছেদ করা হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রেদুয়ানুল হালিম জানান,অবৈধ সোঁতিবঁধ অবশ্যই অপসারণ করা হবে। আমরা এ ধরণের বাঁধ অপসারণে অভিযান অব্যাহত রখেছি।