ঢাকা ১২:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তাড়াশে সেপটিক ট্যাংকে মিলল নিখোঁজ মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ

আঃ সালাম,সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় : ০৪:২১:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল ২০২৪ ১৩৯ বার পঠিত

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে নিখোঁজের পাঁচদিন পর মারুফ হোসেন নামে এক মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে র‌্যাব। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার মাধাইনগর ইউনিয়নের ঝুরঝুরি বাজারের একটি সেপটিক ট্যাংক থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মারুফ হোসেন ঝুরঝুরি গ্রামের মোশাররফ হোসেনের ছেলে ও স্থানীয় হাফিজিয়া মাদ্রাসার ছাত্র ছিল। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতরা হলেন- তাড়াশ উপজেলার ঝুরঝুরি গ্রামের মৃত তফেরের ছেলে মো. আবুল হাশেম হাসু (৪৮), মোশারফ হোসেনের ছেলে মো. রফিকুল ইসলাম (৪৫), নজরুল ইসলামের ছেলে মো. আল-আমিন হোসেন (২২), রফিক হোসেনের ছেলে মো. ওমর ফারুক ও সাইদুর রহমানের ছেলে কাওছার হোসেন।
র‍্যাব-১২ এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মারুফ হোসেন বলেন, গত শুক্রবার (৫ এপ্রিল) উপজেলার মাধাইনগর ইউনিয়নের ঝুরঝুরি বাজার থেকে মাদ্রাসাছাত্র মারুফ হোসেন নিখোঁজ হয়। পরের দিন তাড়াশ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) ও র‌্যাব-১২ হেডকোয়ার্টারে অভিযোগ করেন নিখোঁজ ছাত্রের বাবা। অভিযোগ পাওয়ার পর দফায় দফায় অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে আটক করা হয়। ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে মারুফ হোসেনকে হত্যার পর মরদেহ সেপটিক ট্যাংকে ফেলে দেওয়া হয়েছে বলে জানান তারা। তিনি আরও বলেন, মাদ্রাসাছাত্র মারুফ হোসেনকে অপহরণের পর তার বাবার নিকট মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছিল। এমনকি তাকে হত্যার পরেও মুক্তিপণ চাওয়া হয়েছে।

ট্যাগস :

তাড়াশে সেপটিক ট্যাংকে মিলল নিখোঁজ মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ

আপডেট সময় : ০৪:২১:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল ২০২৪

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে নিখোঁজের পাঁচদিন পর মারুফ হোসেন নামে এক মাদ্রাসাছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে র‌্যাব। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার মাধাইনগর ইউনিয়নের ঝুরঝুরি বাজারের একটি সেপটিক ট্যাংক থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মারুফ হোসেন ঝুরঝুরি গ্রামের মোশাররফ হোসেনের ছেলে ও স্থানীয় হাফিজিয়া মাদ্রাসার ছাত্র ছিল। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতরা হলেন- তাড়াশ উপজেলার ঝুরঝুরি গ্রামের মৃত তফেরের ছেলে মো. আবুল হাশেম হাসু (৪৮), মোশারফ হোসেনের ছেলে মো. রফিকুল ইসলাম (৪৫), নজরুল ইসলামের ছেলে মো. আল-আমিন হোসেন (২২), রফিক হোসেনের ছেলে মো. ওমর ফারুক ও সাইদুর রহমানের ছেলে কাওছার হোসেন।
র‍্যাব-১২ এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মারুফ হোসেন বলেন, গত শুক্রবার (৫ এপ্রিল) উপজেলার মাধাইনগর ইউনিয়নের ঝুরঝুরি বাজার থেকে মাদ্রাসাছাত্র মারুফ হোসেন নিখোঁজ হয়। পরের দিন তাড়াশ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) ও র‌্যাব-১২ হেডকোয়ার্টারে অভিযোগ করেন নিখোঁজ ছাত্রের বাবা। অভিযোগ পাওয়ার পর দফায় দফায় অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে আটক করা হয়। ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে মারুফ হোসেনকে হত্যার পর মরদেহ সেপটিক ট্যাংকে ফেলে দেওয়া হয়েছে বলে জানান তারা। তিনি আরও বলেন, মাদ্রাসাছাত্র মারুফ হোসেনকে অপহরণের পর তার বাবার নিকট মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছিল। এমনকি তাকে হত্যার পরেও মুক্তিপণ চাওয়া হয়েছে।