ঢাকা ০৬:৫১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে কেউ ফুল দিতে চাইলে আমরা বাধা দিতে পারি না

আমাদের বড়াল ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৭:০৫:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৪ ২৮ বার পঠিত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে কেউ যদি শোক পালন করতে চায়, ফুল দিতে যেতে চায় আমরা আমাদের জায়গা থেকে বাধা দিতে পারি না। এটি তার ব্যক্তিগত বিষয়।
আজ শুক্রবার (১৬ আগস্ট) সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশে হলের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
সারজিস বলেন, আমরা আমাদের জায়গা থেকে লক্ষ্য করেছি ধানমন্ডি ৩২ এবং ঢাকা শহরের বিভিন্ন স্থানে অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, যেটা আমাদের গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে যায় না। আমরা যেই বাংলাদেশের প্রত্যাশা করি সেটির সাথে এটি কোনোভাবেই যায় না।
তিনি বলেন, আমরা ভাইরাল ভিডিও দেখেছি যে আমার বাবার বয়সী লোককে কান ধরে উঠবস করানো হচ্ছে, বিবস্ত্র করানো হয়েছে। মানুষজন যা ইচ্ছা তাই বলছে, অসংখ্য মানুষের ফোন চেক করা হচ্ছে। আমি দেখেছি আমার মায়ের বয়সী একজনের গায়ে হাত তোলা হয়েছে। সাংবাদিকদের ওপরে হামলার ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছি। এমন নানা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে।
আমরা খুঁজছি এগুলোর সাথে আমাদের কোনো সমন্বয়ক কিংবা সহ-সমন্বয়ক যুক্ত আছে কি না। আমাদের পক্ষ থেকে স্পষ্ট ডিসিশন আমরা খুঁজে তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে যদি এসব কাজে যুক্ত দেখি কমিটি থেকে তাকে বহিষ্কার করবো।
তিনি আরও বলেন, যেই ঘটনাগুলো অতিরঞ্জিত হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য যা করার প্রয়োজন একটি প্রেসার গ্রুপ হিসেবে আমরা কাজ করবো। আইনের মাধ্যমে কারণ তারা মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে।

ট্যাগস :

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে কেউ ফুল দিতে চাইলে আমরা বাধা দিতে পারি না

আপডেট সময় : ০৭:০৫:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৪

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে কেউ যদি শোক পালন করতে চায়, ফুল দিতে যেতে চায় আমরা আমাদের জায়গা থেকে বাধা দিতে পারি না। এটি তার ব্যক্তিগত বিষয়।
আজ শুক্রবার (১৬ আগস্ট) সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশে হলের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
সারজিস বলেন, আমরা আমাদের জায়গা থেকে লক্ষ্য করেছি ধানমন্ডি ৩২ এবং ঢাকা শহরের বিভিন্ন স্থানে অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, যেটা আমাদের গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে যায় না। আমরা যেই বাংলাদেশের প্রত্যাশা করি সেটির সাথে এটি কোনোভাবেই যায় না।
তিনি বলেন, আমরা ভাইরাল ভিডিও দেখেছি যে আমার বাবার বয়সী লোককে কান ধরে উঠবস করানো হচ্ছে, বিবস্ত্র করানো হয়েছে। মানুষজন যা ইচ্ছা তাই বলছে, অসংখ্য মানুষের ফোন চেক করা হচ্ছে। আমি দেখেছি আমার মায়ের বয়সী একজনের গায়ে হাত তোলা হয়েছে। সাংবাদিকদের ওপরে হামলার ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছি। এমন নানা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে।
আমরা খুঁজছি এগুলোর সাথে আমাদের কোনো সমন্বয়ক কিংবা সহ-সমন্বয়ক যুক্ত আছে কি না। আমাদের পক্ষ থেকে স্পষ্ট ডিসিশন আমরা খুঁজে তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে যদি এসব কাজে যুক্ত দেখি কমিটি থেকে তাকে বহিষ্কার করবো।
তিনি আরও বলেন, যেই ঘটনাগুলো অতিরঞ্জিত হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য যা করার প্রয়োজন একটি প্রেসার গ্রুপ হিসেবে আমরা কাজ করবো। আইনের মাধ্যমে কারণ তারা মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে।