পাবনার চাটমোহর উপজেলার হান্ডিয়াল বাঘলবাড়ি কৈ দাখিল মাদ্রাসার সাবেক সভাপতির বিরুদ্ধে বিভিন্ন গণমাধ্যম,অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন শিরোনামে প্রকশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেনবাঘলবাড়ি কৈ দাখিল মাদ্রাসার সাবেক সভাপতি মোঃ রাসেল আহমেদ। প্রতিবাদলিপিতে তিনি দাবি করেন,সংবাদে আমার বিরুদ্ধে নিয়োগ বাণিজ্য,অনিয়ম ও দুর্নীতির যে সকল অভিযোগ করা হয়েছে,তা সম্পূর্ণ মিথ্যে বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। মূলত আমার সুনাম নষ্ট করার জন্য এবং আমাকে ফাঁসানোর জন্য আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ কথিত মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করে মিথ্যে অভিযোগ করেছেন। তারা শিক্ষক ও কর্মচারিদের কাছে মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করেন,এই টাকা না পেয়ে সুপারসহ অন্যদের মাদ্রাসা থেকে বের করে দেওয়ার অপচেষ্টা করেন। মানববন্ধনে যারা বক্তব্য দিয়েছেন তাদের মধ্যে আওয়ামী লীগের নেতা আলহাজ্ব মোঃ গোলবার হোসেন মাদ্রাসার সভাপতি হতে না পেরে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর এই কৌশল অবলম্বন করেছেন।
হান্ডিয়াল বাঘলবাড়ি কৈ দাখিল মাদ্রাসা’য় সভাপতি থাকাকালীন আমি কোন নিয়োগ বানিজ্য করিনি। অনিয়ম, দূর্নীতি,অর্থ আত্মসাৎ ও স্বেচ্ছাচারিতার বিষয়টি সম্পূর্ণ বানোয়াট ও বানানো কাহিনী। কারণ নিয়মতান্ত্রিকভাবে আমি ওই মাদ্রাসার সভাপতি হয়েছিলাম। এনিয়ে গোলবার হোসেন গং ক্ষিপ্ত ছিলো। মাদ্রাসার সুপারসহ অন্যনা পদে সরকারি বিধি মোতাবেক স্বচ্ছতার সাথে নিয়োগ কাজ করা হয়েছে। এখানে দূর্নীতি বা অনিয়ম করার কোন প্রশ্নই ওঠেনা। মাদ্রাসাটি সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য আমি সকল কাজ সুষ্ঠুভাবে স্বচ্ছতার সাথে পরিচালনা করেছি। আমার বিরুদ্ধে আনীত সকল অভিযোগই মিথ্যে। আমি এসকল অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করছি ও প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।