ঢাকা ১০:২৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ :

চাটমোহরের হান্ডিয়ালে ফসলি জমিতে অবৈধভাবে পুকুর খনন

বিশেষ প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় : ০৪:১৯:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৪ ১৭৩ বার পঠিত

পাবনার চাটমোহর উপজেলার হান্ডিয়াল ইউনিয়নের বেলঘরিয়ায় দুই ফসলি জমিতে অবৈধভাবে পুকুর খনন চলছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। হান্ডিয়াল ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড মেম্বার ও আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা রিপন হোসেন নিয়ম কানুনের কোন তোয়াক্কা না করে অনুমোদন ছাড়াই পুকুর খনন করছেন। পুকুর খননের কাজে একাধিক এস্কভেটর (ভেকু মেশিন) লাগানো হয়েছে। পুকুর খননের এই মাটি ১৫/২০টি ট্রলি যোগে পাঠানো হচ্ছে বিভিন্ন ইটভাটায়। এই মাটি বিক্রি করা হচ্ছে বিভিন্ন স্থাপনার খাল ভরাটে। এলাকাবাসী অভিযোগ করেন ইউপি সদস্য রিপন হোসেন এলাকার ১৫/২০ বিঘা ফসলি জমির মালিকদের প্রলুব্ধ করে পুকুর খনন করছেন। মোটা টাকার বিনিময়ে মাটি বিক্রি করা হচ্ছে। পুকুর খননের ফলে আশাপাশের ফসলি জমি জলঅবদ্ধতায় নিমজ্জিত হবে। ফসল উৎপাদন ব্যাহত হবে। এলাকাবাসী পুকুর খনন বন্ধে প্রশাসনিক পদক্ষেপ দাবি করেছেন।
ইউপি সদস্য রিপন হোসেন জানিয়েছেন,পরিত্যক্ত কিছু জমিতে পুকুর খনন করা হচ্ছে। এ জমিতে ফসল উৎপাদন হয়না। তিনি জানান,এলাকার লোকজন জমির পরিমাণ বাড়িয়ে বলছেন। আপনারা এসে দেখে যান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রেদুয়ানুল হালিম জানান,অভিযোগ পেয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আইনগত ব্যবস্থা নিতে এখনোই এসি ল্যান্ডকে বলছি।

ট্যাগস :

চাটমোহরের হান্ডিয়ালে ফসলি জমিতে অবৈধভাবে পুকুর খনন

আপডেট সময় : ০৪:১৯:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৪

পাবনার চাটমোহর উপজেলার হান্ডিয়াল ইউনিয়নের বেলঘরিয়ায় দুই ফসলি জমিতে অবৈধভাবে পুকুর খনন চলছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। হান্ডিয়াল ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড মেম্বার ও আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা রিপন হোসেন নিয়ম কানুনের কোন তোয়াক্কা না করে অনুমোদন ছাড়াই পুকুর খনন করছেন। পুকুর খননের কাজে একাধিক এস্কভেটর (ভেকু মেশিন) লাগানো হয়েছে। পুকুর খননের এই মাটি ১৫/২০টি ট্রলি যোগে পাঠানো হচ্ছে বিভিন্ন ইটভাটায়। এই মাটি বিক্রি করা হচ্ছে বিভিন্ন স্থাপনার খাল ভরাটে। এলাকাবাসী অভিযোগ করেন ইউপি সদস্য রিপন হোসেন এলাকার ১৫/২০ বিঘা ফসলি জমির মালিকদের প্রলুব্ধ করে পুকুর খনন করছেন। মোটা টাকার বিনিময়ে মাটি বিক্রি করা হচ্ছে। পুকুর খননের ফলে আশাপাশের ফসলি জমি জলঅবদ্ধতায় নিমজ্জিত হবে। ফসল উৎপাদন ব্যাহত হবে। এলাকাবাসী পুকুর খনন বন্ধে প্রশাসনিক পদক্ষেপ দাবি করেছেন।
ইউপি সদস্য রিপন হোসেন জানিয়েছেন,পরিত্যক্ত কিছু জমিতে পুকুর খনন করা হচ্ছে। এ জমিতে ফসল উৎপাদন হয়না। তিনি জানান,এলাকার লোকজন জমির পরিমাণ বাড়িয়ে বলছেন। আপনারা এসে দেখে যান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রেদুয়ানুল হালিম জানান,অভিযোগ পেয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আইনগত ব্যবস্থা নিতে এখনোই এসি ল্যান্ডকে বলছি।