ঢাকা ১০:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ :
Logo সাঁথিয়ায় এক ব্যাক্তিকে গলা কেটে হত্যা Logo চাটমোহর এম এ আউয়াল ছাইকোলা টেকনিক্যাল এন্ড বিএমআই’র শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন Logo আগস্টে সড়কে ঝরল ৪৭৬ প্রাণ! Logo চাটমোহর এনায়েতুল্লাহ ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসায় ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষকে বের করে দিয়েছে এলাকাবাসী Logo জাতীয়তাবাদী প্রচার দলে ১৪ জনকে অন্তর্ভুক্ত Logo চাটমোহরে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু Logo চাটমোহরে অবৈধ সোঁতি বাঁধ অপসারণ ও জাল পোড়াল প্রশাসন Logo সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার সুফল ভোগ করবে জনগণ Logo ডিমসিদ্ধ করতে গিয়ে ঈশ্বরদীতে ইলেকট্রিক শর্ট সার্কিটে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড Logo নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা পেয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

চাটমোহরে অবৈধ সোঁতিবাঁধ অপসারণ করলো প্রশাসন

বড়াল প্রতিবেদক:
  • আপডেট সময় : ০৮:০৫:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২১ বার পঠিত

পাবনার চাটমোহরের গুমানী নদীর চিনাভাতকুর এলাকায় অবৈধভাবে স্থাপন করা সোঁতিবাঁধ অপসারণ করেছে প্রশাসন। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ রেদুয়ানুর হালিম অভিযান
চালিয়ে এই বাঁধ অপসারণ করেন। এসময় সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আঃ মতিন,থানা পুলিশ,এলাকাবাসী বাঁধ অপসারণে প্রশাসনকে সহযোগিতা করেন।
বৃহত্তর চলনবিলের পানি গুমানী নদী দিয়ে নিষ্কাশন হয়। এসময় একটি সুবিধাবাদী গোষ্ঠি নদীর মাঝখানে সোঁতিবাঁধ নির্মাণ করে ¯্রােত সৃষ্টি করে জাল পেতে মাছ শিকার করে। পানি নিষ্কাশনে বাধাপ্রাপ্ত হওয়ায় রবিশস্য আবাদ ব্যাহদ হয় কৃষকের। এলাকাবাসী নদীতে সোঁতিবাঁধ স্থাপনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনের কাছে আবেদন জানান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রেদুয়ানুল হালিম জানান,নদীতে কোন প্রকার সোঁতিবাঁধ স্থাপন করতে দেওয়া হবেনা। এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

ট্যাগস :

চাটমোহরে অবৈধ সোঁতিবাঁধ অপসারণ করলো প্রশাসন

আপডেট সময় : ০৮:০৫:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

পাবনার চাটমোহরের গুমানী নদীর চিনাভাতকুর এলাকায় অবৈধভাবে স্থাপন করা সোঁতিবাঁধ অপসারণ করেছে প্রশাসন। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ রেদুয়ানুর হালিম অভিযান
চালিয়ে এই বাঁধ অপসারণ করেন। এসময় সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আঃ মতিন,থানা পুলিশ,এলাকাবাসী বাঁধ অপসারণে প্রশাসনকে সহযোগিতা করেন।
বৃহত্তর চলনবিলের পানি গুমানী নদী দিয়ে নিষ্কাশন হয়। এসময় একটি সুবিধাবাদী গোষ্ঠি নদীর মাঝখানে সোঁতিবাঁধ নির্মাণ করে ¯্রােত সৃষ্টি করে জাল পেতে মাছ শিকার করে। পানি নিষ্কাশনে বাধাপ্রাপ্ত হওয়ায় রবিশস্য আবাদ ব্যাহদ হয় কৃষকের। এলাকাবাসী নদীতে সোঁতিবাঁধ স্থাপনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনের কাছে আবেদন জানান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রেদুয়ানুল হালিম জানান,নদীতে কোন প্রকার সোঁতিবাঁধ স্থাপন করতে দেওয়া হবেনা। এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।