ঢাকা ০২:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ :

পিকনিকের কথা বলে সাক্ষীর জন্য আদালতে নেওয়া হলে শিক্ষার্থীদের

বড়াল প্রতিবেদক:
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৭:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৩৩ বার পঠিত

পাবনার চাটমোহর উপজেলার পাচুড়িয়া মুক্তিযোদ্ধা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পিকনিকে নিয়ে যাবার কথা বলে আদালতে নিয়ে যাওয়া হয় সাক্ষী দেওয়ানোর জন্য। গতকাল সোমবার সকালে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের পাবনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে নিয়ে যান সাক্ষী দেওয়ানোর জন্য। এরআগে পিকনিকে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে প্রতেক্যের কাছ থেকে ২০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করেন। এনিয়ে অভিভাবক ও এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এলাকাবাসী জানান,প্রধান শিক্ষক শিশু শিক্ষার্থীদের পিকনিকে নিয়ে যাওয়ার মিথ্যে কথা বলে ২০০ টাকা করে চাঁদা নিয়ে আদালতে নিয়ে যান। তারা এজন্য প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।
প্রধান শিক্ষক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বলেন,ইভটিজিং এর একটি মামলা ছিলো। শিক্ষার্থীরা নিজেরাই চাঁদা তুলে পাবনা এসেছে সাক্ষী দেওয়ার জন্য। পিকনিকের কথা বলা হয়নি। তবে পাবনাতে তাদেরকে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এটা তেমন কিছু না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রেদুয়ানুল হালিম বলেন,এটা যদি করে থাকে তাহলে ঠিক করেনি। এটা তদন্ত করে দেখতে হবে। যদি শিক্ষা সফরের জন্য টাকা নিয়ে থাকে,তাহলে পরে হয়তো শিক্ষা সফর করতে পারে। আবার এটাকেই শিক্ষা সফর হিসেবে দেখাবে কিনা,তা দেখতে হবে। সব কিছু খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা করা হবে।

ট্যাগস :

পিকনিকের কথা বলে সাক্ষীর জন্য আদালতে নেওয়া হলে শিক্ষার্থীদের

আপডেট সময় : ০৮:৩৭:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

পাবনার চাটমোহর উপজেলার পাচুড়িয়া মুক্তিযোদ্ধা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পিকনিকে নিয়ে যাবার কথা বলে আদালতে নিয়ে যাওয়া হয় সাক্ষী দেওয়ানোর জন্য। গতকাল সোমবার সকালে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের পাবনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে নিয়ে যান সাক্ষী দেওয়ানোর জন্য। এরআগে পিকনিকে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে প্রতেক্যের কাছ থেকে ২০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করেন। এনিয়ে অভিভাবক ও এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এলাকাবাসী জানান,প্রধান শিক্ষক শিশু শিক্ষার্থীদের পিকনিকে নিয়ে যাওয়ার মিথ্যে কথা বলে ২০০ টাকা করে চাঁদা নিয়ে আদালতে নিয়ে যান। তারা এজন্য প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।
প্রধান শিক্ষক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বলেন,ইভটিজিং এর একটি মামলা ছিলো। শিক্ষার্থীরা নিজেরাই চাঁদা তুলে পাবনা এসেছে সাক্ষী দেওয়ার জন্য। পিকনিকের কথা বলা হয়নি। তবে পাবনাতে তাদেরকে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এটা তেমন কিছু না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রেদুয়ানুল হালিম বলেন,এটা যদি করে থাকে তাহলে ঠিক করেনি। এটা তদন্ত করে দেখতে হবে। যদি শিক্ষা সফরের জন্য টাকা নিয়ে থাকে,তাহলে পরে হয়তো শিক্ষা সফর করতে পারে। আবার এটাকেই শিক্ষা সফর হিসেবে দেখাবে কিনা,তা দেখতে হবে। সব কিছু খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা করা হবে।